কলা হলো বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় ফল। সাধারণত উষ্ণ জলবায়ু সম্পন্ন দেশ সমূহে কলার উৎপাদন বেশি হয়। তবে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াই কলার উৎপত্তিস্থল হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বহু দেশে পুষ্টির যোগানদাতা হিসেবে কলা ব্যবহার হয়ে আসছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা যেমন নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ, যশোর, বরিশাল, বগুড়া, রংপুর, জয়পুরহাট, কুস্টিয়া, ঝিনাইদহ, মেহেরপুরসহ অনেক জেলায় শত শত বছর যাবত বাণিজ্যিকভাবে কলার চাষ হয়ে আসছে।
০৭। উন্নত মেজাজ: কলাতে সেরোটোনিন থাকে, একটি নিউরোট্রান্সমিটার যা ভালো মেজাজ এবং মানসিক চাপ কমাতে অবদান রাখে।
তারুণ্য ধরে রাখতে কোলাজনের কোন বিকল্প নেই। কলার ম্যাগনেসিয়াম ত্বকের কোলাজেন গঠনে এবং ত্বককে ফ্রি রেডিকেলজনিত ক্ষতির হাত থেকে সুরক্ষিত করে। কলার মধ্য যে সকল ভিটামিন ও অন্যান্য খনিজ পদার্থ রয়েছে তা আমাদের কোষগুলোকে দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। পৃথিবীর দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দেশ সমূহতে মানুষরা তারুণ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য কোলাজেন ডায়েট করে থাকে। তারা তাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় এমন সকল খাবার রাখে, যা কোলাজেন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এজন্যই অন্যান্য দেশের তুলনায় জাপান, চীন, কোরিয়ার মানুষদেরকে তাদের বয়সের চেয়ে বেশি তরুণ দেখায়।
০৬। ওজন নিয়ন্ত্রণ: ফাইবার উপাদান পূর্ণতা অনুভব করে, সম্ভাব্য ওজন ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করে।
কলা একটি পচনশীল খাদ্য হওয়াতে এটি সংরক্ষণে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়। খোলা জায়গায় কলা রেখে দিলে ২-৩ দিনের মধ্যে এটি পচে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই, কলা যদি ফ্রীজে রাখা হয়, তবে এটি ১ সপ্তাহ পর্যন্ত ঠিক থাকে। কলাকে কখনোই অন্যন্য ফলের সাথে রাখা যাবে না, তা না হলে এটি অন্যান্য ফলে সংস্পর্শে এসে দ্রুত পেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ইসলামিক নাম ও নামের অর্থ: ইংলিশ বাংলা অর্থ সহ আ দিয়ে মেয়েদের ...
বাতাবি লেবুর উপকারিতা
কলায় রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম। পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম শারীরবৃত্তিক অনেক কাজে প্রয়োজন হয়। দৈনিক একটি কলা খেলে এই কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকখানি কমে যায়। পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
কলার অপকারিতা কলার যেমন রয়েছে অনেক উপকারিতা, তেমনি রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতা। কলার অপকারিতাগুলোর মধ্যে কিছু হলো –
নারীস্বাস্থ্য পিল খেলে কি ক্ষতি হয় click here
রমেশচন্দ্রের ঐতিহাসিক উপন্যাস কয়টি ও কী কী?
১ শরীরের শক্তি বৃদ্ধিতে এর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। শরীরে দুর্বলতা থাকলে এই ফলটি খাওয়া যেতে পারে। এটি শরীরে শক্তি সরবরাহ করতে পারে।
কলায় থাকা ফাইবার হজম শক্তি বাড়ায়। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।
১০। স্ট্রেস কমানো: কলাতে সেরোটোনিন থাকে, একটি নিউরোট্রান্সমিটার যা একটি ইতিবাচক মেজাজকে উন্নীত করে এবং স্ট্রেস পরিচালনা করতে সাহায্য করে।
Comments on “A Review Of সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা”